শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
পুঠিয়ায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়ার আমন ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

পুঠিয়ায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়ার আমন ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

পুঠিয়ায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়ার আমন ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
পুঠিয়ায় অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়ার আমন ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

পুঠিয়া প্রতিনিধি : রাজশাহীর পুঠিয়ায় উঠতি রোপা-আমন ধানের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গত তিনদিনের অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও দমকা হাওয়ার করণে বেশীর ভাগ পাঁকা-আধাপাকা ধান পানির নিচে পড়ে আছে।

স্থানীয় কৃষকরা বলেন, দুর্যোগের কারণে শেষ মুহুর্তে ধানের ফলন প্রায় অর্ধেক কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে কি পরিমান ধানের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোনো তথ্য দিতে পারেননি কৃষি বিভাগ।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলা ৬টি ইউনিয়ন ও পৌরসভা এলাকায় মোট ৫ হাজার ৮৮০ হেক্টোর জমিতে রোপা-আমন চাষ করা হয়েছে। আর রোগ-বালাইমুক্ত অনুকুল আবহাওয়া বিরাজ করলে উৎপাদন লক্ষমাত্রা নিধারণ করা হয়েছে ২৬ হাজার ৪৬০ মে.টন ধান। তবে শেষ মুহুর্তে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে সে লক্ষমাত্রা পুরোন হবে না বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মাসুদ করিম বলেন, এই মুহূর্তে অধিকাংশ জমির ধান প্রায় পাঁকা রং ধরেছে। আর ধান পেঁকে গেলে গাছের গোড়া স্বাভাবিক ভাবে নরম ও ধানের শীষের কারণে মাথা ভারি হয়ে যায়। তার উপর বৃষ্টি ও সাথে বাতাস হওয়ায় কিছু জমিতে ধান পড়ে গেছে। তবে এই মুহুর্তে জমির পানি বের করে দিতে আমরা কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি। আর নিচু জমি গুলোতে যে ধান পানির নিচে আছে তার ফলন কিছু কম হতে পারে।

জিউপাড়া এলাকার কৃষক মোজাহার আলী বলেন, এ বছর দাম কম থাকায় মাত্র চার বিঘা জমিতে ধান রোপন করেছি। ধান ক্ষেত প্রায় পেঁকে গেছে কিন্তু শেষ মুহুর্তে গত তিন দিনের বৃষ্টিতে দু’বিঘা জমির ধান পড়ে পানির নিচে চলে গেছে। যার কারণে এবার ধানের ফলন প্রায় অর্ধেকেরও কম হবে।

এ ব্যপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা একেএম মুঞ্জুর মাওলা বলেন, গত দু’দিন ছুটি থাকার কারণে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় উঠতি ধানের কি পরিমান ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক কোনো তথ্য এই মুহুর্তে নেই। তবে আজকে উপসহকারী কর্মকর্তা মাঠে নেমেছেন। আশা করা যায় বিকেলের মধ্যে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান সঠিক পাওয়া যাবে।

 মতিহার বার্তা ডট কম – ২৭ অক্টোবর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply